যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের কার্যক্রম
ক) প্রশিক্ষণ
খ) ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি
গ) দারিদ্র্য বিমোচন ও ঋণ কর্মসূচি
ঘ) আত্মকর্মসংস্থান সৃজন কর্মসূচি
ঙ) সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মসূচি
চ) যুব সংগঠন তালিকাভূক্তি/রেজিস্ট্রেশন
ছ) যুব সংগঠন অনুদান প্রদান
জ) জাতীয় যুব পুরস্কার প্রদান
ঝ) বিভিন্ন জাতীয়দিবস পালন
ঞ) সরকারী বেসরকারী পার্টনারশিপের (পি পি পি) আওতায় কার্যক্রম
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে দুই ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু আছে।
১) প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি (জেলা কার্যালয়ে অনাবাসিক ও যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে
আবাসিক) এবং
২) অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি (উপজেলা পর্যায়ে অনাবাসিক)।
ক)প্রাতিষ্ঠানিকঃ
প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় আবাসিক ও অনাবাসিক এ দুই ধরণের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ ট্রেডসমূহে প্রশিক্ষণের মেয়াদ ১ মাস হতে ৬ মাস। প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কোর্সের আওতায় আইসিটি মোবাইল ভ্যানের মাধ্যমে উপজেলা পর্যায়ে কম্পিউটার প্রশিক্ষণও প্রদান করা হয়, ট্রেডসমূহ-
১. গবাদিপশু, হাঁস-মুরগী পালন, প্রাথমিক চিকিৎসা, মৎস্য চাষ ও কৃষি বিষয়ক প্রশিক্ষণ।
২. মৎস্য চাষ প্রশিক্ষণ ।
৩. পোশাক তৈরী প্রশিক্ষণ।
৪. কম্পিউটার বেসিক প্রশিক্ষণ।
৫. কম্পিউটার গ্রাফিক্স প্রশিক্ষণ।
৬. ইলেকট্রিক্যাল এন্ড হাউজ ওয়্যারিং প্রশিক্ষণ।
৭. রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ার-কন্ডিশনিং প্রশিক্ষণ।
৮. ইলেকট্রনিক্স প্রশিক্ষণ।
৯. ব্লক প্রিন্টিং প্রশিক্ষণ।
১০. ব্লক, বাটিক ও স্ক্রিন প্রিন্টিং প্রশিক্ষণ।
১১. ভ্রাম্যমাণ কম্পিউটার প্রশিক্ষণ।
১২. মডার্ন অফিস ম্যানেজমেন্ট এ- কম্পিউটার এ্যাপ্লিকেশন প্রশিক্ষণ।
১৩. সোয়েটার নিটিং প্রশিক্ষণ (এমওইউ’র মাধ্যমে)।
১৪.লিংকিং মেশিন অপারেটিং প্রশিক্ষণ (এমওইউ’র মাধ্যমে)।
১৫. মৎস্য চাষ প্রশিক্ষণ(অনাবাসিক)।
১৬. ওভেন সিউইং মেশিন অপারেটিং প্রশিক্ষণ।
১৭. সংক্ষিপ্ত হাউজকিপিং প্রশিক্ষণ এমওইউ’র মাধ্যমে)।
১৮. হাউজকিপিং এ- লন্ড্রি অপারেশনস প্রশিক্ষণ।
১৯. ফুড এ- বেভারেজ সার্ভিস প্রশিক্ষণ।
২০. মুরগী পালন ব্যবস্থাপনা এবং বার্ড-ফ্লু প্রতিরোধ ও জীব নিরাপত্তা বিষয়ক সচেতনতা প্রশিক্ষণ।
২১. বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বিভিন্ন ফুল ও সবজি চাষ, সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিপণন ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ।
২২. মাশরুম চাষ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিপণন প্রশিক্ষণ।
২৩. নার্সারি, ফল গাছের বংশ বিস্তার এবং ফল বাগান তৈরী ও ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ।
২৪. বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং বিপণন প্রশিক্ষণ।
২৫. দুগ্ধবতী গাভী পালন ও গরু মোটাতাজাকরণ প্রশিক্ষণ।
২৬. ফুড প্রসেসিং প্রশিক্ষণ।
২৭. বিউটিফিকেশন এ- হেয়ার কাটিং প্রশিক্ষণ।
২৮. আরবী ভাষা শিক্ষা প্রশিক্ষণ।
২৯. মোবাইল সার্ভিসিং এ- রিপেয়ারিং প্রশিক্ষণ।
৩০. টুরিষ্ট গাইড প্রশিক্ষণ।
৩১. শতরঞ্জি প্রশিক্ষণ।
৩২. গ্রাফিক্স ডিজাইন (ফটোসপ ও ইলাস্ট্রেটর) প্রশিক্ষণ।
৩৩. হস্তশিল্প প্রশিক্ষণ।
খ) অপ্রাতিষ্ঠানিকঃ
অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি উপজেলা কার্যালয়ের মাধ্যমে স্থানীয় চাহিদার ভিত্তিতে বিভিন্ন ট্রেডে প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রদান করা হয়। অপ্রাতিষ্ঠানিক ট্রেডের মেয়াদ ০৭ দিন থেকে ২১ দিন।
১. পারিবারিক হাঁস-মুরগী পালন।
২. ব্রয়লার ও ককরেল পালন।
৩. বাড়ন্ত মুরগী পালন।
৪. ছাগল পালন।
৫. গরু মোটাতাজাকরণ।
৬. পারিবারিক গাভী পালন।
৭. পশু-পাখির খাদ্য প্রস্ত্তত ও বাজারজাতকরণ।
৮. পশু-পাখির রোগ ও তার প্রতিরোধ।
৯. কবুতর পালন।
১০. কাঁচা চামড়া সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ।
১১. মৎস্য চাষ।
১২. সমন্বিত মৎস্য চাষ।
১৩. মৌসুমী মৎস্য চাষ।
১৪. মৎস্য পোনা চাষ (ধানী পোনা)।
১৫. মৎস্য হ্যাচারি স্থাপন।
১৬. প্লাবন ভূমিতে মৎস্য চাষ।
১৭.গলদা ও বাগদা চিংড়ি চাষ।
১৮. শুটকী তৈরী ও সংরক্ষণ।
১৯. বসতবাড়িতে সবজি চাষ।
২০. নার্সারি।
২১. ফুল চাষ।
২২. ফলের চাষ।
২৩. কম্পোষ্ট সার তৈরী।
২৪. গাছের কলম তৈরী।
২৫. ঔষধি গাছের চাষাবাদ।
২৬. ব্লক প্রিন্টিং।
২৭. বাটিক প্রিন্টিং।
২৮. পোশাক তৈরী।
২৯. স্ক্রীন প্রিন্টিং।
৩০. মৃতশিল্পের কাজ।
৩১. মনিপুরী তাঁত শিল্প।
৩২. কাগজের ব্যাগ ও ঠোঙ্গা তৈরী।
৩৩. বাঁশ ও বেতের সামগ্রী তৈরী।
৩৪. নকশি কাঁথা তৈরী।
৩৫. কারু মোম তৈরী।
৩৬. পাটজাত পণ্য তৈরী।
৩৭. চামড়াজাত পণ্য তৈরী।
৩৮. চাইনিজ ও কনফেকশনারি।
৩৯. রিক্সা, সাইকেল, ভ্যান মেরামত।
৪০. ওয়েল্ডিং ও
৪১. ফটোগ্রাফি।
ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি :
ন্যাশনাল সার্ভিস সরকারের উচ্চ-অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত একটি কর্মসূচি যার মাধ্যমে শিক্ষিত বেকার যুবদের অস্থায়ী কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ২০০৯-১০ অর্থ বছরে ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এ কর্মসূচির অধীনে একজন শিক্ষিত বেকার যুবক/যুবহিলাকে নিমেণাক্ত ১০টি নির্ধারিত মডিউলে ৩ মাস প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় এবং প্রশিক্ষণোত্তর তাকে ২ বছর মেয়াদী অস্থায়ী কর্মসংস্থান দেয়া হয়। প্রত্যেক যুবক/যুবমহিলা প্রশিক্ষণকালীন দৈনিক ১০০/- টাকা এবং কর্মকালীন দৈনিক ২০০/- টাকা হারে ভাতা প্রাপ্য হবেন। এ কর্মসূচি শিক্ষ্যেত বেকার যুবদের জাতিগঠনমূলক কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণের একটি উল্লেখযোগ্য প্রক্রিয়া। কর্মসূচির প্রশিক্ষণ ও অস্থায়ী সংযুক্তির অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে একজন যুবক/যুবমহিলা কর্ম-সমাপনান্তে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নির্মাণে সক্ষম হবেন।
১। জাতি গঠন ও চরিত্র গঠনমূলক প্রশিক্ষণ।
২। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও সমাজসেবামূলক প্রশিক্ষণ।
৩। মৌলিক কম্পিউটার প্রশিক্ষণ মডিউল।
৪। আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রশিক্ষণ মডিউল।
৫। সরকারের বিভিন্ন সেবা ক্ষেত্র সম্পর্কে ধারণা মডিউল।
৬। স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা কার্যক্রম প্রশিক্ষণ মডিউল।
৭। শিক্ষা ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ মডিউল।
৮। কৃষি বন ও পরিবেশ বিষয়ক প্রশিক্ষণ মডিউল।
৯। জননিরাপত্তা ও আইন শঙখলা বিষয়ক প্রশিক্ষণমডিউল।
১০। ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা পরিষদ সেবা কার্যক্রম সংক্রান্ত মডিউল।
যুব ঋণ কর্মসূচি :
ক) আত্মকর্মসংস্থান ঋণ কর্মসূচি (ব্যক্তি কেন্দ্রিক ঋণ)
এ কর্মসূচির আওতায় প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক কোর্সে প্রশিক্ষ্যেত যুবদের আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রকল্প সৃজনের জন্য সকল উপজেলা কার্যালয়ের মাধ্যমে ঋণ প্রদান করা হয়। প্রশিক্ষণ ও প্রকল্প ভেদে সর্বনিমণ ঋণপ্রত্যাশীকে ৬০,০০০/- টাকা হতে শুরু করে সর্বোচ্চ ১,০০,০০০/- টাকা ঋণ প্রদানের সুযোগ রয়েছে।
খ) পরিবারভিত্তিক ঋণ কর্মসূচিঃ
এ কর্মসূচির আওতায় তৃনমূল পর্যায়ের হতদরিদ্র বেকার যুবদের পারিবারিক গ্রুপে সংগঠিত করে ৩১০টি উপজেলা কার্যালয়ের মাধ্যমে সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করে ঋণ প্রদান করা হয়। গ্রম্নপের সদস্য সংখ্যা ০৫ জন, এবং ৭ থেকে ১০টি গ্রুপ নিয়ে একটি কেন্দ্র ঘটিত হয়। গ্রুপের প্রত্যেক সদস্যকে প্রাথমিক পর্যায়ে সর্বোচ্চ ১২,০০০/- টাকা এবং পর্যায়ক্রমে ১৬০০০/- এবং ২০,০০০/- টাকা পর্যন্ত ঋণ প্রদান করার সুযোগ রয়েছে।
প্রশিক্ষিত যুবদের আত্মকর্মসংস্থান কর্মসূচীঃ
প্রশিক্ষণলদ্ধ জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রকল্প গ্রহনের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার জন্য প্রশিক্ষ্যেত যুবদের উদ্বুদ্ধ করা হয় এবং প্রকল্প গ্রহণ ও পরিচালনার জন্য অধিদপ্তরের ঋণ সুবিধার পাশাপাশি কর্মসংস্থান ব্যাংক, জনতা ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান হতে পুঁজি প্রাপ্তিতে সহায়তা করা হয়। সাধারনভাবে আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত যুবদের মাসিক আয় ৬০০০/- টাকা থেকে ৫০,০০০/- টাকা পর্যন্ত। তবে কোন কোন সফল আত্মকর্মী যুব মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করে থাকেন।
সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মসূচিঃ
এ কর্মসূচির আওতায় প্রশিক্ষনের পাশাপাশি এবং যুব সংগঠকদের মাধ্যমে বেকার যুবদের এইচআইভি/এইডস/এসটিডি প্রতিরোধ, প্রজনন স্বাস্থ্য, মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার রোধ, সামাজিক রীতি-নীতি, মূল্যবোধ, জেন্ডার ও উন্নয়ন, যৌতুক, ইভটিজিং, সুশাসন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, পরিবেশ সংরক্ষণ, সিভিক এডুকেশন, ক্ষমতায়ন, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, পরিবার কল্যাণ ইত্যাদি বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা হয়।
যুব সংগঠন তালিকাভুক্তিঃ
যে সমস্ত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যুব কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তাদের কার্যক্রমকে অধিকতর অর্থবহ ও দায়িত্বশীল করার লক্ষ্যে অধিদপ্তরের পক্ষ হতে সেসব সংগঠনকে রেজিস্ট্রেশন প্রদান করা হয়। রেজিস্ট্রেশনের জন্য সংগঠন স্ব স্ব উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের মাধ্যমে উপপরিচালকের নিকট আবেদন করতে পারে।
যুব সংগঠন অনুদানঃ
যে সমস্ত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যুব কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তাদেরকে এ কাজে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে
ক) যুব কল্যাণ তহবিল (যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সরাসরি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত) হতে আর্থিক অনুদান প্রদান করা
হয়।
খ) অনুন্নয়ন খাত (অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত) হতে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়। এছাড়া দপ্তর হতে
সময় সময় বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহন করে সংগঠন ভিত্তিক কার্যক্রমকে অনুপ্রেরণা প্রদান করা হয়।
ক) জাতীয় যুব পুরস্কারঃ
প্রতিবছর ১ নভেম্বর তারিখে জাতীয় যুবদিবস পালিত হয়ে থাকে। যে সকল প্রশিক্ষিত যুবক ও যুবমহিলা আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রকল্প স্থাপনে এবং যেসকল যুবসংগঠক সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে দৃষ্টান্তমূলক অবদান রাখতে সক্ষম হয় তাদের মধ্য হতে বাছাই করে প্রতিবছর যুবদিবসে জাতীয় যুব পুরস্কার প্রদান করা হয়ে থাকে।
খ) কমনওয়েলথ যুব পুরস্কারঃ
কমনওয়েলথ ইয়ুথ প্রোগ্রাম, এশিয়া সেন্টার এশীয় অঞ্চলের কমনওয়েলথভূক্ত দেশসমূহে যুব কার্যক্রম বাস্তবায়নে সম্পৃক্ত সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা এবং যুবসংগঠনের সমাজ উন্নয়নমূলক কাজের স্বীকৃতি হিসেবে প্রতি বছর বিভিন্ন শিরোনামে কমনওয়েলথ পুরস্কার প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশে যুব কার্যক্রমের মাধ্যমে সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এ পর্যন্ত ৭ (সাত) জন সফল যুবসংগঠক কমনওয়েলথ এ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স, ইয়ুথ ওয়ার্ক এ্যাওয়ার্ড, ৮ (আট) জন কমনওয়েলথ ইয়ুথ সার্ভিস এ্যাওয়ার্ড, ১ (এক) জন সফল আত্মকর্মী প্যান কমনওয়েলথ ইয়ুথ সার্ভিস এ্যাওয়ার্ড এবং ৩ (তিন) জন সফল যুবসংগঠক কমনওয়েলথ ইয়ুথ সিলভার এ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন।
গ) সার্ক ইয়ুথ এ্যাওয়ার্ডঃ
সার্ক ইয়ুথ এ্যাওয়ার্ড স্কিম ১৯৯৭ সাল থেকে চালু করা হয়েছে। সার্ক অঞ্চলের দেশসমূহের মধ্যে যুব কার্যক্রমকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে প্রতি বছর সার্ক সচিবালয় থেকে সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য সার্ক ইয়ুথ এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এ পর্যন্ত বাংলাদেশের ২ (দুই) জন সফল যুবসংগঠক সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য সার্ক ইয়ুথ এ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন।
বিভিন্ন দিবস উদযাপনঃ
১ নভেম্বর জাতীয় যুবদিবস সহ অন্যান্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদ্যাপন করা হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস